২০২০ অর্থ-বছরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ৪নং ইছাপুর ইউনিয়নে“পল্লী কর্মসংস্থান ও সড়ক রক্ষণাবেক্ষন কর্মসূচী (আর ই আর এম পি-থ্রি”প্রকল্পের আওতায় মহিলা কর্মী নিয়োগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কর্তৃক অর্থ বাণিজ্যেও আনীত অভিযোগের প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ইছাপুর ইউনিয়ন পরিষদেও নিজ কার্যালয়ে ইছাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃশহিদুল্লাহ ওই প্রতিবাদ জানান। সরজমিন প্রতিবেদনে আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি জানান, আর ই আর এম পি-থ্রির আওতায় ২০২০সনে ইছাপুর ইউনিয়নে ৪ বছর মেয়াদে ১০জন মহিলা কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। যার প্রেক্ষিতে উপজেলা প্রকৌশন দপ্তরের আওতায় চলতি বছরের প্রথমে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এতে ২২জন আবেদন করেন। সম্প্রতি উপজেলা প্রকৌশলী ইউনিয়ন পরিষদ থেকে অত্র আবেদনপত্র সংগ্রহ করেন। সৃষ্ট ঘটনায় কাজলী বেগম, ফাতেমা বেগমসহ তিনজন ওই নিয়োগে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে উপজেলা পরিষদে লিখিত আবেদন করেন। ওই অভিযোগ চেয়ারম্যান শহিদুল্লাহ ডাহা মিথ্যে এবং বানোয়াট বলে দাবি করেছেন। সৃষ্ট বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলাম জানান, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শহিদুল্লাহ অর্থ বাণিজ্য করেছেন কিনা জানিনা। তবে এ-খাতে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ অবান্তর। কারন শর্ত মোতাবেক আমি শ্রমিক নিয়োগ দিব। যারা পূর্বে কাজ করেছেন তারা বাদ পড়বে। এরপর প্রকৌশল দপ্তর কর্তৃক সকল আবেদনকারীদের মধ্যে লটারী দেওয়া হবে। ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ মাসুদ আলম চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পর্কে কিছুই জানেনা বলে ৬৪ বাংলা টিভিকে জানান। চেয়ারম্যান শহিদুল্লাহ জানান, তার ইউনিয়নকে সাজিয়ে তোলার লক্ষে দীর্ঘ ৪বছর যাবত অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তিনি।তার ওই পরিশ্রম এবং অর্জিত সুনামকে নষ্ট করার লক্ষেই তার বিরুদ্ধে এটি কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র বলে ৬৪ বাংলা টিভিকে জানান।
Leave a Reply