পুরো কক্সবাজারকে জেলাকে রেড জোন ঘোষণা নয়; সংক্রমণের হার দেখে উপজেলা, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও ওয়ার্ড ভিত্তিক রেড, গ্রিন ও ইয়েলো জোনে ভাগ করে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন। কক্সবাজার মেডিকেল ল্যাবের দেয়া তথ্য মতে, গত ৬২ দিনে মোট ৭২৮১ জন সন্দেহভাজন রোগীর করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা করা হয় কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে ল্যাবে। এরমধ্যে ৯৩৫ জনের রিপোর্ট করোনা পজিটিভ এসেছে। কক্সবাজার জেলার রয়েছে ৮৫৬ জন। মহেশখালীর ৩৪ জন, টেকনাফে ৩৮ জন, উখিয়ায় ১১০ জন, রামু ৫০ জন, চকরিয়ায় ১৮১ জন, কক্সবাজার সদরে ৩৫৭ জন, কুতুবদিয়ায় ৩ জন এবং পেকুয়ায় ৪৭ জন রয়েছে। এছাড়াও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রয়েছে ২৯ জন রোহিঙ্গা। অন্যরা কক্সবাজার জেলার নিকটবর্তী বান্দরবন জেলার বাসিন্দা এবং চট্টগ্রামের চাঁদগাঁও, সীতাকুঞ্জ, লোহাগাড়া ও সাতকানিয়ার বাসিন্দা। কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের দেয়া তথ্য মতে, ইতিমধ্যে করোনায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন কক্সবাজার জেলায় মোট ১৪২ জন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় সুস্থ হয়েছেন ২২ জন, রামু উপজেলায় সুস্থ ২ জন, চকরিয়ায় সুস্থ ৭০ জন, পেকুয়ায় সুস্থ ২১ জন, মহেশখালীতে ২জন, উখিয়া ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সুস্থ ৭ জন ও টেকনাফে সুস্থ ৮ জন।
Leave a Reply